Showing posts with label প্রচলিত কিছুু ভুুল. Show all posts
Showing posts with label প্রচলিত কিছুু ভুুল. Show all posts

Sunday, October 27, 2019

ভুল প্রবাদ 
মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে যাবে ?


এ প্রবাদটা ভুল  এবং  একটা ভুল বিশ্বাসের ভিত্তিতে  এ প্রবাদ প্রচলিত । আমাদের অনেকে রাগ বা অভিমান করে বলে ফেলেন , ‘ তুমি আমার বাড়িতে না এলে মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে যাবে নাকি ?
মহাভারত হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ , যা মূলেই ভুল ও অশুদ্ধ ; কিন্তু এ প্রবাদটা ব্যবহার করে প্রকান্তরে  আমরা স্বীকার করে নিচ্ছি যে , ‘ মহাভারত সহীহ –শুদ্ধ গ্রন্থ ‘ । তুমি আমার বাড়িতে না এলেও  এ গ্রন্থ অশুদ্ধ হবে না । তাই জোর তাগিদের সঙ্গে বলে থাকি ,তুমি আমার বাড়িতে না এলে মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে যাবে নাকি ?
একজন মুসলমানের জন্য এ প্রবাদটা পরিহারযোগ্য

ইসলামের সঠিক তথ্যগুলো নিজে জানুন এবং পোস্টের লিংকটি শেয়ার করে অন্য  মুসলমান ভাই বোনদের জানার সুযোগ করে দেন । এতে করে আপনি ও সওয়াবের ভাগিনার হবেন ।


Monday, October 7, 2019




৭৮৬ কি বিসমল্লাহ – এর বিকল্প?

যেসব ক্ষেত্রে  ‘ বিসমিল্লাহ রাহমানির রাহীম ‘ লেখা মাসনুন বা মুস্তাহাব , সেসব ক্ষেত্রে অনেকেই   ‘৭৮৬’ লিখে থাকে । ‘আবজাদ ‘ এর হিসাবে এটি  ‘ বিসমিল্লাহ রাহমানির রাহীম ‘ – এর অক্ষরগুলোর সংখ্যামানের সমষ্টি । কারও কারও ধারণা যে, এই সংখ্যাগুলো লিখলে বা উচ্চারন করলে ‘ বিসমিল্লাহ ‘ লেখার বা বলার কাজ হয়ে যায় ।
এটা একটা ভুল ধারনা । মুখে  ‘ বিসমিল্লাহ রাহমানির রাহীম ‘ পাঠ করে যদি এই অংকগুলো লেখা হয় । তাহলে সেটি ‘ বিসমিল্লাহ ‘র চিহ্ন গ্ণ্য করা যেতে পারে  । কিন্তু  সরাসরি এই অংকগুলো ‘ বিসমিল্লাহ ‘র অংশ মনে করা ভুল ।
বলাবাহুল্য , একটি ‘ সুন্নতে মুতাওয়ারাসা ‘ যা সর্বযুগের  উলামা- মাশায়েক ও দ্বীনদার ব্যক্তিদের মধ্যে অনুসৃত ছিল , তা বাদ দিয়ে শুধু আবজাদি অংক লেখা কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য হতে পারে না  





 ভুল  কথা 

হাচি এল মানে কেউ স্মরণ করেছে

কারও হাচি এলে বা খাওয়ার সময়  গলায় কিছু আটকে গেলে  বলা হয় যে , কেউ তাকে স্মরন করেছে। বাস্তবে এটা একটা ভিত্তিহীন কথা , হাচি আসা ও গলায় খবার  আটকে যাওয়ার সাথে কার ও 
স্মরন করার  কোন সম্পর্ক নেই , তাই এ ধরনের কথা না বা বলা উচিত ।



ভুল কথা
কার মুখ দেখে যে বের হয়েছিলাম

বাস্তবে এটি একটি গর্হিত কথা , যার কোন ধরনের ভিত্তি নেই । আর এই ভিত্তি কথার উপর নির্ভর করে  দিনের  প্রথম দেখা মানুষটির ব্যাপারে খারাপ ধারণা পোষন করার তো মারাত্নক অন্যায় ।
কারন আল্লাহ তাআলা নিজেই বিভিন্ন হেকমতে  বান্দাকে বালা- মসিবত দিয়ে থাকেন , যেমন দিয়ে থাকেন অসংখ্য নিয়ামত । এর সাথে প্রথম দেখা মানুষটির সাথে কোন সম্পর্ক নেই ।ইসলাম এ ধরনের মানসিকতা কে কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে । ঘোষনা করা হয়েছে  –
‘ রোগ লেগে যাওয়া , কুলক্ষন , পেচা ও সাফার  এসবের কোন বাস্তবতা নেই ‘ । - সহীহ বুখারি ,হাদীস ৫৭০৭ ।  তাছাড়া অযথা কারও প্রতি কু- ধারণা পোষন করা গোনাহ । ইরশাদ হয়েছে – ‘ হে ঈমানদারগণ ! তোমরা অধিক ধারনা পরিহার কর । কারন কোন কোন ধারনা  গোনাহ ।‘ হুজরাত ১২
তাই এ ধরনের অমূলক ধারনা ও অসমীচীন কথা পরিত্যাগ করা একজন মুমিনের  অবশ্যকর্তব্য 


Sunday, September 1, 2019



  ভুল আমল ,গোসল শেষে ওযু করা



অনেকে গোসল শেষ করে আবার পুরো ওযু করে। ওযু কেন করেছে জিজ্ঞাসা করলে বলে  থাকে , নামাজ পড়বো তাই ।এর মানে হলো তারা মনে করে নামাজ পড়ার জন্য গোসল করাটা যথেষ্ট হয়নি ।তাই নামাজের জন্য আবার ওযু করে থাকে । এটা একটা ভুল আমল । গোসলের পর ওযু করার কোন বিধান নেই । ফরজ গোসল হলে  কুলি করা ও নাকে পানি দেওয়া ফরজ এবং পূর্ণ  অজু করে নেওয়ার সুন্নত , যা গোসল এর একটি অংশ । তাই যথাযথভাবে গোসল করার পর নতুন করে আবার অজু করা ঠিক না ।

ইসলামের সঠিক তথ্যগুলো নিজে জানুন এবং পোস্টের লিংকটি শেয়ার করে অন্য  মুসলমান ভাই বোনদের জানার সুযোগ করে দেন । এতে করে আপনি ও সওয়াবের ভাগিনার হবেন ।






ভুল রীতি
ধর্মের বাপ/ ভাই


প্রায়ই আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় । ধর্মের বাপ বা   ভাই বানানোর একটা প্রচলন আছে । এ ক্ষেত্রে দেখা যায় , কারও বাপ না থাকলে বা ভাই না থাকলে কোন ব্যক্তিকে বাপ হিসেবে গ্রহন করা হয় বা ভাই বানিয়ে নেওয়া হয় । আবার কখনও দেখা যায় বাপের বয়সী কোন ব্যক্তিকে বিশেষ অনুগ্রহ  কারও উপর থাকলে তাকে ধর্মের বাপ হিসেবে বানিয়ে নেওয়া হয় । এমনিভাবে ভাইয়ের সমপর্যায়ের কারও কোন বড় ধরণের অনুগ্রহ নিজের উপর থাকলে তাকে ভাই হিসেবে গ্রহন করা হয় ।এই উভয় ক্ষেত্রে যাকে ধর্মের বাপ বা ভাই  বানানো হয়েছে ,তার সঙ্গে নিজ বাপ বা ভাইয়ের মত আচরন করা হয় । পুরুষ-মহিলা ক্ষেত্রে পর্দার কোন তোয়াক্কা করা হয় না । এমনিভাবে একজন গায়রে মাহরাম ব্যক্তির সঙ্গে যেসব আচার –আচরন নিষিদ্ধ করা হয়েছে ,সেক্ষেত্রে এগুলো মানতে হবে না বলে মনে করা হয় ।
    এই প্রচলনটা সম্পূর্ণই ভুল ।শরীয়তের বাতানো গন্ডির বাইরে নিজের মতে কাউকে বাপ বা  ভাই বানিয়ে নিলে; সে  বাপ বা ভাই   হয় না কোন কারণবশত কাউকে মুরুব্বী হিসেবে গ্রহণ করাতে দোষের কিছু নেই কিন্তু এর দ্বারা শরীয়তের স্বীকৃত বিধি-বিধান লঙ্ঘন করার অধিকার কারো নেই । এই ভিত্তিতে অনেক ধর্মের  ভাই বা  বাপকে উত্তরাধিকার বেলায় অংশীদার মনে করে এর কোন ভিত্তি শরীয়তে নেই এগুলো থেকে বেঁচে থাকা জরুরি ।

ইসলামের সঠিক তথ্যগুলো নিজে জানুন এবং পোস্টের লিংকটি শেয়ার করে অন্য  মুসলমান ভাই বোনদের জানার সুযোগ করে দেন । এতে করে আপনি ও সওয়াবের ভাগিনার হবেন ।



পশু জবাইয়ের সময় কুরবাণীদাতাদের নাম পড়া কি জরুরি ???



যখন কুরবাণী ঈদ আসে  তখন আমরা যদি একটু খেয়াল করি তাহলে দেখতে পাব যে , কুরবানীর পশু জবাই করার সময় কুরবাণী দাতাদের নাম পড়াকে খুব প্রয়োজন মনে করে । ফলে বিষয়টির উপর গুরুত্বারোপ করা হয় । অথচ কুরবনীর পশু জবাই করারা সময় এভাবে নাম পড়া জরুরি নয় । দাতাদের নাম পড়ে কুরবানীর পশুকে কষ্ট দেওয়া হয় । তবে এটা সুনির্দিষ্ট থাকা জরুরি কার কার নামে পশুটি কুরবানী দেওয়া হবে ।

ইসলামের সঠিক তথ্যগুলো নিজে জানুন এবং পোস্টের লিংকটি শেয়ার করে অন্য  মুসলমান ভাই বোনদের জানার সুযোগ করে দেন । এতে করে আপনি ও সওয়াবের ভাগিনার হবেন ।





ভুল রীতি !!!!!!
সালাম বা মুসাফাহার পর বুকে হাত রাখা ।।
 

আমাদের সমাজে একটা ব্যাপার খেয়া করলে দেখতে পাব যে , কোন কোন মানুষ সালাম বা মুসাফাহা করার পর  নিজ বুকে হাত রাখতে দেখা যায় । কেউ যদি এই কাজটি সুন্নত এর অংশ হিসেবে মনে করেন ,তাহলে এটা বেদাআত হিসেবে গণ্য হবে ।  কারণ ,ইসলাম ধর্মে কোন কিছু অতিরিক্ত করতে নিষেধ করা হয়েছে । হাদিস বা কোরআন শরীফে যা বলা আছে তার থেকে বাড়িয়ে কিছু করা অনর্থক কাজ  ।তাই বাড়তির  কিছু করার দরকার নেই । আমাদের সবার দরকার কো কিছু ভালভাবে জেনে নেওয়া ।আল্লাহ-তাআলা আমাদের সবাই কে সবকিছু সঠিকভাবে বোঝার তৈাফিত দান করুক ।

ইসলামের সঠিক তথ্যগুলো নিজে জানুন এবং পোস্টের লিংকটি শেয়ার করে অন্য  মুসলমান ভাই বোনদের জানার সুযোগ করে দেন । এতে করে আপনি ও সওয়াবের ভাগিনার হবেন ।


Wednesday, August 28, 2019





এই ভুল মাসআলাটি অনেক জায়গায় প্রচলিত আছে ।
এটা ঠিক যে, হাটু সতরের অন্তর্ভুক্ত এবং তা  জেনে রাখা জরুরি । এদিকেও খেয়াল রাখা জরুরি যে ,পা ধোয়ার সময় বা অন্য সময় যেন হাটু থেকে কাপড় সরে না যায় ,কিন্তু কোন সময় কাপড় সরে গেলে ওযু ভেঙে যাবে এই কথা ঠিক না ।  তাই আমাদের উচিত  নির্ভরযোগ্য কো কিতাব থেকে ওযু ভেঙে যাওয়ার কারনসমূহ  জেনে নেওয়া ।

ইসলামের সঠিক তথ্যগুলো নিজে জানুন এবং পোস্টের লিংকটি শেয়ার করে অন্য  মুসলমান ভাই বোনদের জানার সুযোগ করে দেন । এতে করে আপনি ও সওয়াবের ভাগিনার হবেন ।


Categories

About Me

My photo
I am Md Fakhrul Islam. I am a student of EEE of Daffodil International University I am expert in SEO and Graphic designing.

Contact Form

Name

Email *

Message *

Popular Posts