Tuesday, March 24, 2020

যে সমস্ত কারনে নামাজ মাকরূহ হয়



মাসাআলাঃ 

নামাযাবস্থায় সাধারন নিয়মের বিপরীত কাপড় পরিধান করা অর্থ্যাৎ যে পদ্বতিতে সভ্য সমাজ কাপড় পরিধান করে এর বিপরীত ব্যবহার করা মাকরূহে তাহরীমী ।যেমন কোন লোক চাদর গায়ে দিল এবং উহার উভয় প্রান্তর কাঁধের উপর দিয়ে ঝুলিয়ে দিল অথবা জামা পরিধান করে আস্তিনের মধ্য হাত প্রবেশ করল না ।এতে নামায মাকরূহ হয়ে যাবে ।

 মাসআলাঃ 

খালি মাথায় নামায আদায় করা মাকরূহ।তবে স্বীয় বিনয় এবং তুচ্ছতা প্রকাশের নিয়তে এরূপ করে তবে অসুবিধা নেই ।

মাসআলাঃ 

যদি নামায পড়া অবস্থায় কারো টুপি অথবা পাগড়ী পড়ে যায় তবে এ অবস্থায় উঠিয়ে পরিধান করিয়ে নেওয়ায় উত্তম।

মাসআলাঃ

পুরুষদের জন্য নিজের দুই হাতে কনুই সেজদা অবস্থায় জমিনের উপর বিছিয়ে দেওয়া মাকরূহে তাহরীমী ।

মাসআলাঃ 

ইমাম সাহেব মিহরাবের মধ্যে দন্ডায়মান হওয়া মাকরূহে তাহযীনী। তবে হ্যাঁ যদি মিহরাবের বাইরে দাড়ায় আর সেজদাহ মিহরাবের ভিতরে দেয় তাহলে মাকরূহ হবে না ।

মাসআলাঃ

কিয়াম অবস্থায় ইমাম সাহেবের ক্বিরাত পাঠ করার সময় মুক্তাদীর কোন দুআ অথবা কুরআনের আয়ত মাকরূহে তাহরীমী ।



আরো  জেনে নিন-


ক্বাযা নামজ কোন সময় পড়া জায়েয নেইঃ

তিনটি সময় এম্ন আছে যার মধ্যে ক্বাযা ,নফলসহ কোন ধরনের নামজ পড়ার জায়েয নাই।

১ । সূর্যোদয় থেকে সূর্য পরিস্কার হওয়া পর্যন্ত ।

২ । সূর্য লাল থেকে নিয়ে সূর্যাস্ত পর্যন্ত । হ্যাঁ এ সময় শুধু ঐ দিনের আসর নামাজ পড়ে না থাকলে              পড়তে পারবে ।

৩ । দ্বি-প্রহরের সময় থেকে সূর্য  ঢলে যাওয়া পর্যন্ত।


     এই তিন সময়ে কোম নামায জায়েয নেই ।


ইসলামের সঠিক তথ্যগুলো নিজে জানুন এবং পোস্টের লিংকটি শেয়ার করে অন্য  মুসলমান ভাই বোনদের জানার সুযোগ করে দেন । এতে করে আপনি ও সওয়াবের ভাগিদার হবেন ।

0 Comments:

Post a Comment

Categories

About Me

My photo
I am Md Fakhrul Islam. I am a student of EEE of Daffodil International University I am expert in SEO and Graphic designing.

Contact Form

Name

Email *

Message *

Popular Posts